ভন্ড দেওবন্দীদের বদ আক্বীদাঃ

ভন্ড দেওবন্দীদের বদ আক্বীদাঃ


এখন দেখুন, মৌং আশরাফ আলী থানভীর শিক্ষা কি? তার আকিদা ও শিক্ষা হচ্ছে অবিকল দেওবন্দী আলিমদের আকিদা ও শিক্ষা। ইসলামের উসুল বা বুনিয়াদ ৫টি। কিন্তু তাবলিগের উসুল ৬টি তাও আবার ইসলামের মূল বুনিয়াদ থেকে নেয়া হয়েছে মাত্র ২টি। ১)কালেমা ২)নামায আর বাকী ৪টা হচ্ছে - ৩)ইকরামুল মুসলিমীন ৪)নফর ফী সাবীলিল্লাহ ৫)আমল ও যিকর ৬)তাসহীহ-ই-নিয়্যত।
ইসলামের মূল বুনিয়াদের রোযা,হজ্জ,যাকাত বাদ দেওয়া হয়েছে।

তাবলিগ জামাত, আশরাফ আলী থানভীসহ দেওবন্দীদের আকিদা ও শিক্ষা হচ্ছে:-
১) আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন। (ফাতওয়া-ই রশীদিয়া, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৯)

২) আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে। বান্দা যখন কাজ সম্পন্ন করে নেয় তখনই আল্লাহ জানতে পারে। (তাফসির-ই-বুলগাতুল হায়রান, পৃষ্ঠা-১৫৭-৫৮)
৩) শয়তান ও মালাকুল মাওত এর জ্ঞান রাসূলের চাইতে বেশি।
(বারাহীনে কাতিয়াহ, পৃষ্ঠা-৫১)
৪) আল্লাহর নবীর নিকট নিজের পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞান ও নেই। (বারাহীনে কাতেয়াহ, পৃষ্ঠা-৫১)
৫) নামাযে রাসূলের প্রতি শুধু খেয়াল যাওয়া গরু-গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া অপেক্ষাও মন্দতর।
(সেরাতে মুস্তাকীম, পৃষ্ঠা-৮৬)
৬) নবীর সম্মান শুধু বড় ভাইয়ের মতই করা চাই। (তাকভীতুল ঈমান, পৃষ্ঠা-৫৮)
৭) রাসূলকে তেমন জ্ঞান দান করেছেন, যেমন জ্ঞান জানোয়ার,পাগল এবং শিশুদের নিকটও রয়েছে।
(হিফযুল ঈমান, পৃষ্ঠা-৭)
৮) নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে মাসুম হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। (তাসফিয়াতুল আকাইদ, পৃষ্ঠা-২৫)
৯) রাসূল দেওবন্দের আলেমদের সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দূ শিখতে পেরেছেন।
(বারাহীনে কাতেয়াহ, পৃষ্ঠা-২৬)
১০) নবীকে তাগূত(সয়তান) বলা জায়েয। (তাফসিরে বুলগাতুল হায়রান, পৃষ্ঠা-৪৩)
১১) নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও জমিদারের মত। (তাকভীতুল ঈমান, পৃষ্ঠা-৬১)
১২) উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে নবী থেকেও বেড়ে যায়।
(তাহযিরুন্নাস, পৃষ্ঠা-৫)
১৩) মিলাদুন্নবী উদযাপন করা তেমন, যেমন হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।
(বারাহীনে কাতিয়াহ, পৃষ্ঠা-১৪৮)
১৪) আল্লাহর সামনে সকল নবী ও অলী একটা নাফাক ফোঁটা অপেক্ষাও নগণ্য। (তাকভীতুল ঈমান, পৃষ্ঠা-৫৬)


 
নবীর (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর) যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে। নাঊযুবিল্লাহ! (আশরাফ আলী থানবী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭)
দেওবন্দীদের আরও কিছু কুফরী আক্বীদা
(১) আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন। নাঊযুবিল্লাহ! (রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া ১ম খণ্ড: পৃষ্ঠা-১৯, রশিদ আহমদ গাংগুহী, তালিফাত রশিদিয়া, কিতাবুল আক্বাঈদ অধ্যায়, পৃষ্ঠা-৯৮, খলীল আহমদ আম্বেঢী, তাজকিরাতুল খলীল, পৃষ্ঠা ১৩৫, মেহমুদ হাসান, আল-জিহাদুল মুগিল, পৃষ্ঠা ৪১)
(২) আল্লাহ তাঁর বান্দা ভবিষ্যতে কি করবে তা আগে থেকে বলতে পারেন না। বান্দা কর্মসম্পাদনের পর আল্লাহ তা জানতে পারেন। নাঊযুবিল্লাহ! (হুসাইন আলী, তাফসীরে বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮)
৩. হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জ্ঞানের চেয়ে শয়তান ও হযরত আযরাঈল আলাইহিস্‌ সালাম-এর জ্ঞান বেশি। নাঊযুবিল্লাহ! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা-৫১)
(৪) হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর ভাগ্য সম্পর্কে জানতেন না। এমনকি দেয়ালের ওপাশ সম্পর্কেও না। নাঊযুবিল্লাহ! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা-৫১)
(৫) নবীর (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর) যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে। নাঊযুবিল্লাহ! (আশরাফ আলী থানবী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭)
(৬) ‘রহমতুল্লিল আলামীন্তু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কোন বিশেষ লক্বব নয়। তাঁর উম্মতও ‘রহমতুল্লিল আলামীন্তু হতে পারে। নাঊযুবিল্লাহ! (রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া ২ম খণ্ড: পৃষ্ঠা-১২)
(৭) সাধারণ মানুষের কাছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাতামুন নাবিয়্যীন হলেও বুযূর্গ ব্যক্তির কাছে নয়। নাঊযুবিল্লাহ! (কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা-৩)
(৮) হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আগে বা সর্বশেষে আসার মধ্যে কোন ফযীলত নেই। ফযীলত হলো মূল নবী হওয়ার মধ্যে। তাঁর পরে যদি এক হাজার নবীরও আগমন মেনে নেয়া হয় তাতেও হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খতমে নবুয়তের কোন রূপ বেশ-কম হবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা-২৫)
(৯) হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দেওবন্দের উলামাদের কাছ থেকে ঊর্দু ভাষা শিখেছেন। নাঊযুবিল্লাহ! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ২৬)

দেওবন্দীদের কুফরী আক্বীদা



(১) “মহান আল্লাহ পাক তিনি মিথ্যা বলতে পারেন।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া ১ম খণ্ড: পৃষ্ঠা-১৯, রশিদ আহমদ গাংগুহী, তালিফাত রশিদিয়া, কিতাবুল আক্বাইদ অধ্যায়, পৃষ্ঠা-৯৮, খলীল আহমদ আম্বেঢী, তাজকিরাতুল খলীল, পৃষ্ঠা ১৩৫, মেহমুদ হাসান, আল-জিহাদুল মুগিল, পৃষ্ঠা ৪১)
(২) “মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দা ভবিষ্যতে কি করবে তা আগে থেকে বলতে পারেন না। বান্দা কর্ম-সম্পাদনের পর তিনি তা জানতে পারেন।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (হুসাইন আলী, তাফসীরে বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮)
(৩) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জ্ঞানের চেয়ে হযরত আযরাঈল আলাইহিস সালাম উনার ও শয়তানের জ্ঞান বেশি।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা-৫১)
(৪) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজের ভাগ্য সম্পর্কে জানতেন না। এমনকি দেয়ালের ওপাশ সম্পর্কেও না।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা-৫১)
(৫) “নবীর (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার) যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে, তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (আশরাফ আলী থানবী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭)
(৬) “রহমতুল্লিল আলামীন- এটা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোনো বিশেষ লক্বব নয়। উনার উম্মতও ‘রহমতুল্লিল আলামীন’ হতে পারে।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া ২য় খণ্ড: পৃষ্ঠা-১২)
(৭) “সাধারণ মানুষের কাছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাতামুন নাবিইয়ীন হলেও বুযুর্গ ব্যক্তির কাছে নয়।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা-৩)
(৮) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আগে বা সর্বশেষে আসার মধ্যে কোনো ফযীলত নেই। ফযীলত হলো মূল নবী হওয়ার মধ্যে। উনার পরে যদি এক হাজার নবীরও আগমন মেনে নেয়া হয় তাতেও হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খতমে নবুওয়তের কোনো রূপ বেশ-কম হবে না।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা-২৫)
(৯) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দেওবন্দের উলামাদের কাছ থেকে ঊর্দু ভাষা শিখেছেন।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (খলীল আহমদ আম্বেঢী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ২৬)
(১০) “একজন নবীর জন্য সকল মিথ্যা থেকে মুক্ত ও নিষ্পাপ হওয়ার প্রয়োজন নেই।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (কাশেম নানুতুবী, শফীয়াতুল আক্বাইদ, পৃষ্ঠা ২৫)
(১১) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তাগূত (শয়তান) বলা যায়।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (হুসাইন আলী, তাফসীর বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ৪৩)
(১২) “আমলের মাধ্যমে নবী-রসূলের চেয়ে নবী-রসূলগণের উম্মত বেশি মর্যাদাবান হয়।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক!
(কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন নাছ, পৃষ্ঠা ৫)
(১৩) “আমি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পুলসিরাত হতে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করেছি।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (হুসাইন আলী, তাফসীর বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ৮)
(১৪) “কালিমা শরীফ-এ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসূলুল্লাহ’-এর পরিবর্তে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আশরাফ আলী রসূলুল্লাহ’ এবং দুরূদ শরীফ-এর ‘আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা সাইয়্যিদিনা নাবিয়ানা মুহম্মদ’-এর পরিবর্তে ‘আল্লাহম্মা ছল্লি আলা সাইয়্যিদিনা নাবিইয়ানা আশরাফ আলী’ পড়লে কোনো ক্ষতি হবে না।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (আশরাফ আলী থানভী, রিসালা আল ইমদা, পৃষ্ঠা ৩৪-৩৫)
(১৫) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ (জন্মদিন) উপলক্ষে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা আর হিন্দুদের দেবতা কৃষ্ণের জন্মদিন পালন করা একই।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ১৪৮)
(১৬) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষত্ব দাজ্জালের মতো।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (কাশেম নানুতুবী, আবে হায়াত, পৃষ্ঠা ১৬৯)
(১৭) “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের বড় ভাই এবং আমরা উনার ছোট ভাই।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৩)
(১৮) “দুরূদে তাজ মূল্যহীন এবং এটি পাঠ করা নিষিদ্ধ।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (রশিদ আহমদ গাং গুহী, তাজকীরাতুর রশীদ, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা-১১৭, জাকারিয়া কান্দালভী দেওবন্দী, ফাজায়েলে আমল, পৃষ্ঠা ৫২-৫৩)
(১৯) “মীলাদ শরীফ, মি’রাজ শরীফ, ফাতিহা খাওয়ানী, চেহলাম, সোয়েম এবং ঈছালে সওয়াব- এ সমস্ত আমল শরীয়তবিরোধী, বিদয়াত এবং কাফির-হিন্দুদের রেওয়াজ।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (রশিদ আহমদ গাংগুহীর ফতওয়ায়ে রশিদিয়া, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৪৪ এবং ১৫০; ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৯৩-৯৪)
(২০) “স্থানীয় কাক খাওয়া সওয়াবের কাজ।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৩০)
(২১) “হোলি ও দিওয়ালীর ভোগ খাওয়া এবং উপহার গ্রহণ করা সওয়াবের কাজ।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১২৩)
(২২) “হিন্দুদের সুদের টাকা দ্বারা নির্মিত পানির চৌবাচ্চা (সাবীল) থেকে পানি পান করা জায়িয ও অধিক সওয়াবের কাজ।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪)
(২৩) “রসূল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মরে মাটির সাথে মিশে গেছেন।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া)
(২৪) “কোন কিছু ঘটানোর জন্য হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইচ্ছা পোষণ করার গুরুত্ব নেই।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (কাশেম নানুতুবী প্রণীত আবে হায়াত, পৃষ্ঠা ১৬১)
(২৫) “নবী-রসূলদের মোজেজার চেয়ে যাদুকরদের যাদু সর্বোকৃষ্ট হতে পারে।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৫)
(২৬) “যে বলবে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজির-নাযির সে কাফির।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (গোলামুল্লাহ খান প্রণীত যাওয়াহিরুল কোরান)
(২৭) “ইয়া রসূলুল্লাহ- এই বাক্যটি কুফরী কালিমা।” নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক! (ফতওয়ায়ে রশিদিয়া)


ভারতের দেওবন্দীরা পুরনো হিন্দু



সম্প্রতি ভারতে মধ্যপ্রদেশের মাদরাসাগুলোতে যবন, ম্লেচ্ছ, অস্পৃশ্য হিন্দুদের নাপাক গ্রন্থ গীতা বাধ্যতামূলকভাবে পড়ানোর কুফরী আদেশ জারি করেছে সেই প্রদেশের যালিম সরকার। অথচ ভারতের  দেওবন্দীরা এর কোনো প্রতিবাদ তো করেনি, বরং অনেক আগে থেকেই তারা হিন্দুতোষণে বেশ পটু হয়ে উঠেছে। দেওবন্দীদের হিন্দুতোষণের কিছু নমুনা নিচে তুলে ধরা হলো:
. ভারতের দেওবন্দ মাদরাসার ১৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ৩০তম মাহফিলে হিন্দু কংগ্রেসের দালাল ‘জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ’-এর মাওলানাদের আমন্ত্রণে হিন্দুদের প্রধান পন্ডিত ইয়োগা গুরু সোওয়ামী রামদেব উপস্থিত হয়ে উক্ত মাহফিলে গীতা পাঠ করে শোনায়। আর রামদেবের সাথে সাথে দেওবন্দী মাওলানারা ও ছাত্ররা গীতা পাঠ করে এবং যোগ ব্যায়াম করে। এমনকি উক্ত যবন রামদেব বলে যে, It was high time people realized that Allah and Ishwar were two names of one and the only God. নাঊযুবিল্লাহ! (সুত্র: http://goo.gl/2E2IZl)
. এই দেওবন্দীরাই ২০১১ সালে ফতওয়া দিয়েছিল যে, দেওবন্দী ও হিন্দুরা ভাই ভাই।” (নাউযুবিল্লাহ) (সুত্র: http://goo.gl/AQlRga)
. দেওবন্দীরা আরো ফতওয়া দিয়েছিল যে, “হিন্দুদের কাফির বলা যাবে না।” (নাউযুবিল্লাহ) (সুত্র: http://goo.gl/0WE5rO)
. গত ২০১১ সালে তারা ফতওয়া দিয়েছে, “মুসলমানদের গরু কুরবানী দেয়া উচিত নয়; কারণ গরু হিন্দুদের দেবতা।” (সুত্র: http://goo.gl/fH0YCm)
৩০তম মাহফিলে তারা নিজেদের নব্য হিন্দু হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটালেও কংগ্রেসের সাথে সখ্যতা, গরু কুরবানী নিষিদ্ধ ফতওয়া দেয়া এবং ঈমান-আক্বীদার ত্রুটির কারণে এরা আসলে পুরনো জাত হিন্দু










 

(http://www.thehindu.com/news/national/avoid-cow-slaughter-deoband/article2603964.ece)

Avoid cow slaughter: Deoband 

 TOPICS

Leading Islamic seminary Darul Uloom Deoband on Sunday appealed Muslims to avoid cow slaughter on Eid al-Adha in states where it has been banned as a mark of respect for the feelings of Hindus.
Vice-Chancellor of the Darul Uloom, Maulana Abul Kasim Naumani said, “as a mark of respect for the feelings of Hindus, the seminary has asked Muslims in the country to avoid cow slaughter on the occasion of Eid al-Adha tomorrow.”
A book has been brought out by the seminary on the concept of ‘qurbani’ (sacrifice) associated with the festival and this appeal has been made in it, he told PTI.
The Maulana clarified that the appeal was meant for Muslims in states which has banned cow slaughter.
He also asked Muslims to cooperate with the sanitary department for the cleanliness drive during the festival.
No to birthday celebrations
Meanwhile the Deoband has advised Muslims against celebrating birthdays, contending in a fatwa that Islam does not permit such a practice which is a “tradition of western countries.”
Responding to a query of an AMU student, the fatwa department of the country’s biggest Islamic seminary said that Islam does not permit such celebrations as they are against the Shariat law.
The query was made in reference to the birthday celebration of Sir Syed Ahmed Khan, the founder of the Aligarh Muslim University.
“Muslims should not follow the tradition of western culture of celebrating birthdays as it against the Shariat law,” Maulana Naumani said here on Sunday.
Maulana Naumani added that even the Islamic seminary does not celebrate the birth anniversary of Prophet Mohammed, the founder of the religion.
Keywords: Darul Uloom DeobandEidfatwacow slaughterQurbani

The Times of India

Hindus can’t be dubbed ‘kafir’, says Jamiat


NEW DELHI: A major Muslim body has opposed Hindus being dubbed as `kafirs' and pointed out that though the term does not have any derogatory connotations, it should be avoided to promote understanding between the two communities.

Jamiat Ulema-e-Hind, a religio-educational organisation with a hold over the Deoband seminary, said on Monday that it was not in favour of Hindus being branded as kafirs in any Islamic discourse.

"Strictly speaking, the word `kafir' only means someone not belonging to Islam; but if its use hurts anyone the term should be avoided," Jamiat spokesman and a member of the Deoband faculty, Abdul Hamid Naumani, told TOI.





Ashraf Ali Thanwi.jpg
 MALANA ASHRAF ALI THANWI


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন